উত্তর:- আগ্নেয়শিলার শ্রেণিবিভাগ উৎপত্তি ও গঠন অনুসারে আগ্নেয়শিলাকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা— নিঃসারী আগ্নেয়শিলা এবং উদবেধী আগ্নেয়শিলা।
(1) নিঃসারী আগ্নেয়শিলা:- ভূগর্ভস্থ উত্তপ্ত গলিত পদার্থ বা ম্যাগমা ভূ-অভ্যন্তরের অত্যধিক চাপে ভূত্বকের দুর্বল ফাটল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে তরল লাভারূপে ভূপৃষ্ঠে প্রবাহিত হয়। এই লাভা বাতাসের সংস্পর্শে ঠান্ডা ও কঠিন হয়ে যে শিলার সৃষ্টি করে, তাকে বলে নিঃসারী আগ্নেয়শিলা। বৈশিষ্ট্য: এই শিলার দানাগুলি খুব সূক্ষ্ম বা মিহি হয় । উদাহরণ: ব্যাসল্ট, অবসিডিয়ান প্রভৃতি।
(2) উদবেধী আগ্নেয়শিলা:- অনেকসময় ভূগর্ভস্থ উত্তপ্ত তরল ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠে পৌঁছোতে না পেরে ভূগর্ভের ভিতরেই দীর্ঘকাল ধরে ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়ে কঠিন শিলায় পরিণত হয়। এই ধরনের শিলাকে উদ্বেধী আগ্নেয়শিলা বলে ।
╍╍╍╍╍╍╍╍╍╍ 🌸 ╍╍╍╍╍╍╍╍╍
প্রিয় ছাত্র- ছাত্রীরা উপরের এর সম্পূর্ণ ভাবে প্রশ্ন-উত্তর সহ আলোচনা করা হয়েছে।আশা রাখছি তোমাদের বা আপনাদের অনেকখানি সহায়তা করতে পেরেছি। পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে অন্যদের শেয়ার করে তাদের সহায়তা করো বা করুন ।